Helping The others Realize The Advantages Of ছোট্ট এদেশ আমার
Helping The others Realize The Advantages Of ছোট্ট এদেশ আমার
Blog Article
''ভারতের থাপ্পর'' ব্লগ কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি
বিষয়বস্তুতে চলুন প্রধান মেনু প্রধান মেনু
লগইন
নিরীহ বাঙালিরা মৃত্যুর স্বীকার করেছিল দিনে রাতে।
১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবসের বক্তব্য
Sam Fender is back again Along with the title observe from his forthcoming 3rd studio album. His 1st primary solo product because 2021, could Folks Looking at make the North Shields native his to start with-at any time Number one single following 7 days?
এই বিজয় হল বাংলাদেশের প্রত্যেক টা মানুষের বিজয়।
It is really by far the most great time on the calendar year! This 7 days sees the start of a few large new Xmas #1 bids.
উদীচীর অধীনে সঙ্গীত, নাটক, নৃত্য, আবৃত্তি, চারুকলা, চলচ্চিত্র ও সাহিত্য বিভাগ কাজ করছে। বর্তমানে ৯১ সদস্য বিশিষ্ট কেন্দ্রীয় সংসদের তত্ত্বাবধানে দেশব্যাপী উদীচীর কর্মকাণ্ড পরিচালিত হচ্ছে। ঢাকা কেন্দ্রকে ভিত্তি করে ৭১টি সাংগঠনিক জেলাসহ তিন শতাধিক শাখা রয়েছে। জেলা কমিটি সমূহ ৪৭ সদস্য বিশিষ্ট এবং শাখা কমিটি সমূহ ২৫ সদস্য বিশিষ্ট। বর্তমানে উদীচীর সদস্য সংখ্যা প্রায় ১৫,০০০। বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্ঠীর কেন্দ্রীয় কার্যালয় ঢাকার ১৪/২ তোপখানা সড়ক (দোতলায়) অবস্থিত। এছাড়াও প্রবাসে উদীচীর ৬টি শাখা রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা ও ফ্রান্সে।
বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্ঠী (সংক্ষেপে - উদীচী) হচ্ছে বাংলাদেশের বৃহত্তম সাংস্কৃতিক সংগঠন। ১৯৬৮ সালে বিপ্লবী কথাশিল্পী সত্যেন সেন উদীচী গঠন করেন। পরবর্তী সময়ে রণেশ দাশগুপ্ত, শহীদুল্লাহ কায়সার সহ একঝাঁক তরুণ উদীচীর সাথে সম্পৃক্ত হন।[১] জন্মলগ্ন থেকে উদীচী অধিকার, স্বাধীনতা ও সাম্যের সমাজ নির্মাণের সংগ্রাম করে আসছে। উদীচী ’৬৮, ’৬৯, ’৭০, ’৭১ সালে বাঙালির সার্বিক মুক্তির চেতনাকে ধারণ করে গড়ে তোলে সাংস্কৃতিক সংগ্রাম। এ সংগ্রাম গ্রাম-বাংলার পথে-ঘাটে ছড়িয়ে পড়ে। ১৯৭১ সালে উদীচীর কর্মীরা প্রত্যক্ষভাবে check here মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেয়। দেশের সকল গণতান্ত্রিক, মৌলবাদবিরোধী ও সাম্রাজ্যবাদবিরোধী সংগ্রামে এ সংগঠন বলিষ্ঠ ভূমিকা রেখে চলেছে। বর্তমানে সারাদেশে উদীচীর তিন শতাধিক শাখা রয়েছে। দেশের বাইরেও ছয়টি দেশে শাখা রয়েছে উদীচীর। ২০১৩ সালে এই সংঠনটি দেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সম্মাননা একুশে পদক লাভ করে।[২]
লগইন
সীমান্ত আহমেদ বলেছেন: প্রথম মাইনাস আমি দিলাম।
Their abnormal rhetoric has backfired. In this situation, the primary minister have to apologise and resign because no justice for these killings may be attained while this governing administration stays in energy."
যেদিন বাঙালি অর্জন করতে পেরেছিল বিজয়।